Isabgol Bhusi
Isabgol bhusi or psyllium husk is well known in the world for its great health benefits and Uses. This fiber source, derived from the seeds of a herbaceous plant, is particularly useful in solving digestive issues. It is frequently employed in the treatment of constipation and overall gut health upkeep by promoting normal bowel functions and encouraging proper eating patterns.
Psyllium is a natural soluble fiber, often described as a gentle bulk laxative, used in preparations supporting digestive function. Psyllium husk is derived from the seeds of Plantago ovata, a small shrub widely grown in India, and is found in Metamucil products to encourage bowel movements. Each Plantago ovata source can produce up to 15000 tiny seeds covered with a gelatinous-like coating, which is the source of this fiber.
Nutritional Gains & Wellness Advantages of Isabgol Bhusi (Psyllium Husk):
- Good source of dietary fiber.
- Rich in iron and potassium.
- Very useful for solving the problem of constipation.
- Very effective in solving other digestive system-related problems such as piles, IBS, abdominal pain etc.
- Contributes to weight loss.
- It helps in controlling blood cholesterol.
- It is also beneficial for diabetic patients.
- Helpful in solving acidity problems and giving relief to digestion.
ইসবগুলের ভুসি
ইসবগুলের ভুসি, যা সাইলিয়াম ভুসি নামেও পরিচিত, একটি খাদ্যতালিকাগত ফাইবার যা মল নরম করতে এবং মলত্যাগ সহজ করতে সহায়ক। এটি কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য অন্যতম জনপ্রিয় ঘরোয়া প্রতিকার হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও ইসবগুলের ভুসি কার্যকর, কারণ এটি পেট ভরা অনুভূতি দেয় এবং অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত থাকতে সাহায্য করে। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও উপকারী, কারণ এটি রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং শর্করার শোষণ ধীর করে দেয়। পাইলসের ক্ষেত্রে ইসবগোল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি মলকে ভারী ও নরম করে, ফলে মলত্যাগের সময় চাপ কম পড়ে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ হয়। এর প্রদাহবিরোধী গুণ পাইলসের ফোলাভাব ও অস্বস্তি কমাতে সাহায্য করে।
ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার উপকারিতা:
- মল নরম করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।
- ডায়রিয়া ও পাকস্থলীর ইনফেকশন সারায়।
- অ্যাসিডিটির সমস্যা নিরাময় করে এবং হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করতে সহায়ক।
- পাকস্থলীর বর্জ্য পদার্থ বের করে শরীরকে পরিষ্কার রাখে।
- এর খাদ্য আঁশ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে ভূমিকা রাখে।
- ডায়াবেটিস বা বহুমূত্ররোগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে এটি উপকারী।
- প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া দূর করতে সহায়তা করে।
- ইসবগুলের ভুসি শরীরকে চাঙ্গা রাখতে এবং সুস্থ রাখার জন্য একটি প্রাকৃতিক উপকারী উপাদান।
রেনিক্স সাট ইসবগুলের ভুসি কেনো নেবেন?
- রেনিক্স সাট ইসবগুলের ভুসি সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবে তৈরি, কোনো রাসায়নিক উপাদান নেই। এতে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই, যা সবার জন্য নিরাপদ।
- রেনিক্স সাট ইসবগুলের ভুসিতে কোনো ধরনের ভেজাল মেশানো হয় না, যা এর গুণমান ও বিশুদ্ধতা নিশ্চিত করে।
- এটি সম্পূর্ণ রেনিক্সের নিজস্ব তত্ত্বাবধানে প্রস্তুত ও প্যাকেটজাত করা হয়, যা আপনাকে মানসম্পন্ন এবং নিরাপদ পণ্য সরবরাহে সহায়ক।
খালি পেটে ইসবগুলের ভুসি খেলে কি হয়
খালি পেটে ইসবগুলের ভুসি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যসহ নানা জটিল রোগ থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। এটি হজম ব্যবস্থা সুস্থ রাখতে, পেট পরিষ্কার রাখতে এবং শরীরের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করতে সহায়ক। খালি পেটে ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার প্রতিটি উপকারিতার সাথে সঠিক খাওয়ার নিয়ম নিম্নরূপ:
১। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করা:
- খাওয়ার নিয়ম: ৭-১০ গ্রাম ইসবগুলের ভুসি একটি গ্লাস পানি (গরম বা ঠাণ্ডা) মিশিয়ে আধাঘণ্টা ভিজিয়ে নিন। এরপর ভিজানো ভুসি পানি সহ খালি পেটে সকালে বা রাতে শোয়ার আগে খান। এটি মল নরম করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করবে।
২। হজম প্রক্রিয়া উন্নত করা:
- খাওয়ার নিয়ম: ইসবগুলের ভুসি ৭-২০ গ্রাম পরিমাণে এক গ্লাস পানি বা দুধের সাথে মিশিয়ে খেতে হবে। এটি পেটের গ্যাস, অম্লতা এবং হজমের অন্যান্য সমস্যা কমাতে সাহায্য করবে। খাওয়ার পর পানি পান করতে ভুলবেন না, কারণ এটি হজম প্রক্রিয়াকে আরো সহজ করে।
৩। ওজন কমাতে সহায়তা:
- খাওয়ার নিয়ম: ১০ গ্রাম ইসবগুলের ভুসি এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে খেতে হবে, preferably খালি পেটে সকালে। ইসবগুল ভুসি খেলে পেট ভরা অনুভূতি তৈরি হয়, যা অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা কমিয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
৪। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ:
- খাওয়ার নিয়ম: ডায়াবেটিস রোগীরা ৭-১০ গ্রাম ইসবগুলের ভুসি ১ গ্লাস গরম পানিতে মিশিয়ে খেতে পারেন। এটি রক্তে শর্করার স্তর নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে, কারণ এটি শরীরে শর্করা শোষণ ধীর করে।
৫। পেট পরিষ্কার রাখা:
- খাওয়ার নিয়ম: ৭-২০ গ্রাম ইসবগুলের ভুসি এক গ্লাস ঠাণ্ডা বা গরম পানিতে মিশিয়ে ভিজিয়ে আধাঘণ্টা পরে খেতে হবে। এটি অন্ত্র থেকে টক্সিন বের করে পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করবে।